কোনো এক আষাঢ় মাসের বৃষ্টিমুখর রাতে গাহিয়া উঠিনু গান
কিছুপরে গৃহকর্তা উপস্থিত হইলেন জানিতে কে গায় এমন গীত!
আসিলেন, দেখিলেন কিন্তু মুশকিল হইলো যখন দেখিলেন পুত্রবধু সুর তুলেছে।
গর্জন তুলে বলিলেন, এ কেমন প্রকার ধৃষ্টতা!
এতো সানাইবাদক বাজিয়ে শেষে কিনা জলসাঘরের কন্যাকে করিলাম ঘরের বধূ!
লোকে কি কহিবে!
বন্ধ করিয়া দিলো তারা মোর সুর,রুদ্ধ করিয়া ওই তীব্র শ্বাস।
সবাই ভুলিয়া গেল পুত্রবধূর পূর্বেও আছে মোর আপন পরিচয়,
কন্যা,ভার্যা, মাতা হইবার পূর্বে, সব ছাড়িয়ে যে মানুষ আমি,সে স্বীকৃতি পেলাম না কোনোকালে।
কেহ দেখিলো না মোর সুপ্ত আকাঙ্খাকে,
কেহ জানিবার প্রয়াশ করিলো না কত অশ্রুবারিচয় রয়েছে আষাঢ়ে বর্ষণের পিছে।
সে ভয়াল রজনী আজও পড়ে মনে।
সে রাতে করেছিনু আমি নিশ্চুপ আর্তনাদ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
শ্রাবণ ধারা রিপন
এখানে কিভাবে লেখা পোষ্ট করতে হয় একটু জানাবেন প্লিজ।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
এতো সানাইবাদক বাজিয়ে শেষে কিনা জলসাঘরের কন্যাকে করিলাম ঘরের বধূ
০৮ আগষ্ট - ২০২৩
গল্প/কবিতা:
১ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।